News
Title | : | একক দিনে ই-জিপিতে দরপত্র উন্মুক্তকরণে নতুন রেকর্ড |
---|---|---|
Description | : | ইলেকট্রনিক গভর্নমেন্ট প্রকিউরমেন্ট (ই-জিপি) সিস্টেমে দরপত্র উন্মুক্তকরণের ক্ষেত্রে নতুন রেকর্ড হয়েছে। ৩মে ২০২৩ তারিখে ই-জিপি সিস্টেমে মোট ২২৩০টি দরপত্র উন্মুক্ত করা হয়েছে। কোনো একটি একক দিনে ই-জিপি সিস্টেমে এটিই সর্বোচ্চ সংখ্যক দরপত্র উন্মুক্তকরণ। এর আগে একক দিনে ই-জিপিতে সর্বোচ্চ ১৫০৮টি দরপত্র উন্মুক্ত করা হয়েছিল। সরকারি ক্রয়ে সংস্কার এবং সরকারি পরিষেবা ডিজিটাইজ করার অংশ হিসেবে ২০১১ সালে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের অধীন বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) সেন্ট্রাল প্রকিউরমেন্ট টেকনিক্যাল ইউনিট (সিপিটিইউ) ই-জিপি সিস্টেম চালু করে। ২০২৩ সালের ৩মে পর্যন্ত মোট ১০৫৫৬৯ দরপত্রদাতা এবং ১১১৭৪টি ক্রয়কারী অফিস ই-জিপি সিস্টেমে নিবন্ধিত হয়েছে। এ পর্ষন্ত ই-জিপি সিস্টেমে মোট ৬,৮৬,৭০৩ টি দরপত্র আহ্বান করা হয়েছে। যার মোট মূল্য ৭,৭০৭,১০৪ কোটি টাকা। ক্রয় পরিকল্পনা থেকে শুরু করে চুক্তি বাস্তবায়ন পর্যন্ত পুরো সরকারি ক্রয় প্রক্রিয়া ডিজিটাইজেশনের ক্ষেত্রে বিশ্বে নেতৃস্থানীয় পর্যায়ে রয়েছে বাংলাদেশ। সম্প্রতি ইলেকট্রনিক কন্ট্রাক্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (ই-সিএমএস) ও ইলেকট্রনিক অডিট (ই-অডিট) মডিউল এবং দরপত্রদাতাদের তথ্যভান্ডারও ই-জিপিতে যুক্ত হয়েছে। এছাড়া সিপিটিইউ টেকসই সরকারি ক্রয় নীতি প্রণয়ন করেছে । বিশ্বব্যাংকের সহায়তায় সিপিটিইউ ডিজিটাইজিং ইমপ্লিমেন্টেশন মনিটরিং অ্যান্ড পাবলিক প্রকিউরমেন্ট (ডাইম্যাপ) প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। ই-জিপি বছরে ৬০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার সাশ্রয় করছে। এতে ক্রয় প্রক্রিয়াকরণ সংক্রান্ত কাজে ভ্রমণের দূরত্ব প্রায় ৪৯৭ কিলোমিটার কমেছে। প্রায় ১০৫৩ মিলিয়ন পৃষ্ঠা কাগজ সাশ্রয় হয়েছে। কার্বন ডাই অক্সাইড নির্গমন কমেছে প্রায় ১ লাখ ৫৩ হাজার টন। প্রকিউরমেন্ট লিড টাইমও ১০০ দিন থেকে ৫৭ দিনে নেমে এসেছে। ডিজিটাল এ পদ্ধতি সময় এবং অর্থ উভয়ই সাশ্রয় করছে।
|
Publication Date | : | 07/05/2023 |